আমি অন্ধকার নিয়ে কিছু বলিনি
এতো আলো কোথায় পাবে তা নিয়ে যখন কিছুটা বিভ্রান্ত ছিলে
তখন শুধু বলেছিলাম
কুঁড়িগুলোকে ফুল হয়ে ফুটতে দাও।
ঝলমলে এক সবুজ গাছের নিচে দাঁড়িয়ে ছিলে তুমি
সমস্ত দ্বিধা ঝেড়ে ফেলে তোমার পায়ের পাতার উপরে
এসে পড়েছিল এক বনজ আলো,
পরিপূর্ণ এক মালিন্য তখন একটু একটু করে
ঋণী হয়ে যাচ্ছিল শিহরিত পাতাগুলির কাছে।
কার কাছে কতটুকু ঋণ সেকথা ভাবতে ভাবতে
সেদিন রাত্তিরে বারান্দার এককোণে রাখা লন্ঠন নিভে গিয়েছিল।
আমি আলো নিয়েও কিছু বলিনি
তোমাকে জানলেই তো জানা হয়ে যায়
আলো, অন্ধকার, সব।
আহা ! কি অসাধারণ !👍👌💐
অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা আপনাকে
“কুঁড়িগুলোকে ফুল হয়ে ফুটতে দাও” এটাই কবিতার ধ্রুবপদ। আজও জানা হলো না কার কাছে কতটুকু ঋণ। বড্ড মন কেমন করা লেখা।
ভীষণ ভালো লাগলো তোমার মন্তব্য
একটা ঝকঝকে সুন্দর কবিতা। খুব তৃপ্তি পেলাম পড়ে।
খুব খুশি হলাম। আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা জানালাম
‘ তোমাকে জানলেই তো জানা হয়ে যায় আলো-অন্ধকার-সব ‘ কি সুন্দর করে বলা। আহা, খুব ভাল এক কবিতা।
অসাধারণ৷ চমৎকার কবিতা৷