জীবন কথা
রূপা মজুমদার
ছোটবেলা থেকে আমি বিজ্ঞান ভালোবাসতাম এবং বিজ্ঞানীদের জীবনী পড়তে ভালোবাসতাম। দেশি বিদেশী। মাদাম কুরিকে খুব ভালো লাগতো। আর ভালো লাগত প্রফুল্লচন্দ্র রায়কে। বিজ্ঞানী হিসেবে তো নিশ্চয়ই কিন্তু তার থেকেও বেশি আমাকে আকর্ষণ করত ওঁর জীবনের আদর্শ। যেদিন সাইন্স কলেজ প্রথম ক্লাস করতে গিয়েছিলাম, অনেকক্ষণ মুগ্ধ হয়ে দাঁড়িয়েছিলাম ওঁর মূর্তির সামনে। ভাবতে ভাবতে শিহরিত হচ্ছিলাম যেই প্রাঙ্গণে উনি জীবনের বেশিরভাগ সময় কাটিয়েছেন, আজ আমি সেই কলেজ প্রাঙ্গণে দাঁড়িয়ে ছাত্রীরূপে। প্রসঙ্গত বলে রাখি আমি রসায়ন নিয়ে স্নাতকোত্তর পড়েছি বিজ্ঞান কলেজে।
আজ আমরা যখন ইংরেজি বাংলা নিয়ে এত তর্ক করি, বিশ্বাস করি বাংলা মাধ্যমে পড়া মানে জীবন বৃথা, উচ্চশিক্ষা বাংলায় সম্ভব নয়, সেই সময়ে – পরাধীন ভারতবর্ষে তিনি প্রেসিডেন্সি কলেজে রসায়নের ওপর লেকচার দিতেন বিশুদ্ধ বাংলায়। কোনও ছাত্রের মুখে ইংরেজির আধিক্য থাকলে চক ছুড়ে মারতেন। চা এর সঙ্গে খেতেন মুড়ি। বিস্কুট দিলে খেতেন না, রেগে গিয়ে প্রশ্ন করতেন – নিজেদের সংস্কৃতি নিজেদের খাবার ছেড়ে কেন বিদেশিদের অনুকরণে খাবার খেতে হবে?
প্রচুর স্বাধীনতা সংগ্রামী, বিপ্লবীদেরদের পরোক্ষভাবে সাহায্য করেছেন। মনেপ্রাণে ছিলেন দেশভক্ত, সেকারণেই বিদেশে গবেষণা করার সুযোগ পেয়েও, না নিয়ে দেশে বিজ্ঞানের প্রসার করবেন বলে ফিরে এসেছিলেন। নিজে একদম সাদামাটাভাবে জীবনধারণ করতেন। বিজ্ঞানসেবা এবং সমাজসেবাই ছিল জীবনের একমাত্র ধ্যান। ছাত্রদের যেরকম শাসন করতেন, ভালোওবাসতেন সেরকম। লেখাপড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাদের শরীরচর্চার দিকে নজর দিতেন, প্রকৃত মানুষ তৈরি হতে বলতেন এবং স্বাবলম্বী করতে চাইতেন। ছাত্রদের কোনো চাহিদায় সাহায্য করতেন প্রাণ খুলে, বন্যাদুর্গতদের সেবায় কতবার ত্রাণতহবিল তৈরি করে ছুটে গেছেন সেইসব এলাকায়, সে হিসেব রাখাই দুষ্কর। নিজে যেমন এইসব কাজে মেতে থাকতেন, ছাত্রদেরকেও সুযোগ পেলেই টেনে নিতেন সেই দলে। প্রফুল্লচন্দ্র রায় কী পরিমাণে দেশের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন, তার একটি সুন্দর উদাহরণ মেলে মহাত্মা গান্ধীর আত্মজীবনীতে। সেখানে তিনি লিখছেন, গোপালকৃষ্ণ গোখলে যখন তাঁর সঙ্গে প্রফুল্লচন্দ্রের আলাপ করান, তখন বলেন, এই যে মানুষটিকে দেখছেন, ইনি মাসে মাইনে পান প্রায় আটশো টাকা, যার মধ্যে মাত্র চল্লিশ টাকা নিজের জন্য রেখে বাকি সবটাই দিয়ে দেন সমাজের নানা কাজের জন্য। বিয়ে অবধি করেননি, আর করবেনও না। এরপর মহাত্মা লিখছেন, সেই আলাপ হওয়ার পর থেকে আজ অবধি আমি এই মানুষটিকে একইরকম দেখে আসছি, একটুও বদলাননি। তাঁর পোষাক একইরকম, কোনও বাহুল্য নেই, শুধু বদলেছে তার উপাদান, আগে তিনি পরতেন ইন্ডিয়ান মিলের তৈরি সুতি, এখন পরেন খদ্দরের কাপড়। মহাত্মা গান্ধীর চরকা আন্দোলনের সময় প্রফুল্লচন্দ্র তাঁর সমর্থক হয়েছিলেন।
তিনি বাঙালিকে কেরানীজীবি থেকে ব্যবসায়িজীবিতে উন্নীত করতে চাইতেন। আজ এত বছর পর আমরা স্কিল ডেভেলমেন্ট নিয়ে কথা বলি, স্টার্টআপ নিয়ে কথা বলি। উনি সেইসময় বলতেন – চাকরি করো না, চাকরি তৈরি করো, চাকরি দাও। উপলব্ধি করেছিলেন বাঙালির বুদ্ধি আছে, ইন্টালেক্ট আছে কিন্তু উদ্যোগের অভাব। বুদ্ধিজীবি আছে, থাক, কিন্তু প্রয়োজন উদ্যোগপতির। কারণ সংস্কৃতি, সাহিত্য, বৌদ্ধিক চর্চা সবেরই কিন্তু পৃষ্ঠপোষকতার প্রয়োজন, এবং সেই পৃষ্ঠপোষকতা আসবে একজন উদ্যোগপতির কাছ থেকে।
এইগুলো সবই বই বা পত্র পত্রিকায় পড়েছিলাম। কিন্ত পরবর্তীকালে সচক্ষে দেখেছিলাম এবং তারও পরে শুনেছিলাম উনি এই আদর্শ নিজের জীবনে কীভাবে অক্ষরে অক্ষরে পালন করতেন।
সাইন্স কলেজ একটি তালাবন্ধ ঘর ছিল। সেটি নাকি একসময় ওঁর ছিল। উনি ওইখানেই থাকতেন। আমরা বায়না করলাম, ঘরটি দেখব। দেখে আশ্চর্য হয়ে গিয়েছিলাম – অত বড় মাপের একজন মানুষ বা মনীষী বললে অত্যুক্তি হবে না, অত সাধারণ মানের জীবনধারণ! একটি তক্তপোষ, একটি কাচের আলমারি – তাতে নাকি থাকতো মাত্র দুই সেট ধুতি পাঞ্জাবি আর গামছা, আর থাকতো এক গুচ্ছ শিশি – বিভিন্ন রাসায়নিক বস্তু আর কিছু খাতা বই। আর ছিল একটি কাঠের সাধারণ চেয়ার, একটি ডেস্ক। তক্তপোষ পাশে আরেকটি চেয়ার। ব্যস! এইটাই ওঁর সংসার। সচক্ষে অনুভব করেছিলাম ন্যূনতমবাদের প্রকৃত অনুশীলন।
বিবাহের পর জেনেছিলাম শাশুড়িমা’র বাবার মামা ছিলেন প্রফুল্ল রায়। শাশুড়িমা’র বাবার বাড়ি ছিল সাইন্স কলেজের পেছনে কৈলাশ বসু স্ট্রীটে, ওই পরিবারেরই বংশধর। বিকেলে প্রায় মুড়ি সহযোগে চা খেতে আসতেন প্রফুল্ল রায় সেখানে। এবং প্রফুল্ল রায়ের কথা বা গল্প আমি ওই পরিবারের সদস্যদের কাছে যা শুনেছি, হুবহু বইয়ে পড়ার সঙ্গে এক।
যশোরের রাড়ুলি গ্রামের জমিদার হরিশ্চন্দ্র রায়ের সন্তান প্রফুল্লচন্দ্র বিদ্যাসাগর কলেজ থেকে পড়াশুনো করে গিলক্রাইস্ট স্কলারশিপ নিয়ে যাত্রা করেন বিলেতে, সেখানে এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হন রসায়নবিদ্যায় এবং পরে ডিএসসি-ও পাশ করেন। ওখানে তিনি গবেষণা করেছিলেন বিখ্যাত রসায়নবিদ আলেকজান্ডার ক্রাম ব্রাউন-এর কাছে, অবশ্য ক্রাম ব্রাউনের বিষয় ছিল জৈর রসায়ন, প্রফুল্লচন্দ্র সে পথে হাঁটেননি, তিনি বেছে নিয়েছিলেন অজৈব রসায়ন বিষয়টিকে।
ডক্টরেট হওয়ার জন্য গবেষণা শেষ করবার পর তিনি আরও একটি বৃত্তি পেলেন, হোপ প্রাইজ নামে। এতে তাঁর বিদেশবাস আরও এক বছর বাড়ল। এই সময়সীমা শেষ হলে তিনি দেশে ফেরেন এবং কিছুদিন অপেক্ষার পর প্রেসিডেন্সি কলেজে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে নিযুক্ত হন। যদিও তাঁকে অপেক্ষাকৃত নিচু পোস্টে চাকরি দেওয়া হয়েছিল, কারণ সে সময় ভারতীয়দের কাউকেই শিক্ষাবিভাগে উঁচু পোস্টে নিয়োগপত্র দেওয়া হত না। আমাদের মনে পড়তে পারে আর এক বিলেতফেরত জগদীশচন্দ্রের কথা, তিনিও দেশে ফেরবার পর প্রেসিডেন্সিতে অধ্যাপক হিসেবে চাকরি পেয়েছিলেন, কিন্তু তিন বছর ধরে তাঁকে সাহেব অধ্যাপকদের চেয়ে অনেক কম মাইনে দেওয়া হত, যদিও তিনি প্রতিবাদে সে মাইনে নেননি, তিন বছর পর চাকরি পাকা হলে একসঙ্গে তাঁকে সমস্ত বকেয়া টাকা দিয়ে দিতে বাধ্য হয়েছিল ব্রিটিশ সরকার, আর ইউরোপীয়দের সমান বেতনই তিনি পেয়েছিলেন।
জগদীশচন্দ্রের মতোই, কলেজে অধ্যাপনার পাশাপাশি প্রফুল্লচন্দ্র মেতে থাকতেন নানারকম রাসায়নিক নিয়ে বিক্রিয়ায়।
১৮৯৬ এ তিনি মারকিউরাস নাইট্রাইট নামে একটি যৌগ আবিষ্কার করেন, যা তাঁকে দেশ-বিদেশের রসায়নজগতে পাকাপাকিভাবে একটা জায়গা করে দেয়। পারদ ছাড়াও আরও নানারকম অজৈব পদার্থ যেমন সালফারের বিভিন্ন লবণ নিয়েও তিনি গুরুত্বপূর্ণ সব কাজ করেন। দেশ-বিদেশের বিভিন্ন গবেষণাপত্রে একের পর এক প্রকাশিত হতে থাকে তাঁর লেখা পেপার।
কিন্তু এই পরিচয়ের বাইরে তাঁর আর একটা বড় পরিচয় তিনি তৈরি করে ফেলেছেন ততদিনে, নিজের পুঁজির সাতশো টাকা দিয়ে ১৮৯২তে একটি সংস্থা তৈরি করেন, আর নাম দিলেন বেঙ্গল কেমিক্যাল ওয়ার্কস। ঠিকানা হিসেবে দেওয়া রইল তাঁর একানব্বই নম্বর আপার সারকুলার রোডের বাড়ির ঠিকানাটি। প্রসঙ্গত বলে রাখি স্নাতকোত্তর পড়ার সময় বাড়িটি আমি দর্শন করে এসেছিলাম। দর্শন শব্দটি প্রয়োগ করলাম কারণ এর মাহাত্ম্য মন্দিরের থেকে কম নয় আমার কাছে। শিক্ষিত বাঙালির কাছে চাকরির বিকল্প হোক ব্যবসা – সেই স্বপ্নের উদাহরণ হিসেবে নিজেই একটি সংস্থা নির্মাণে নিজেকে নিয়োজিত করেছিলেন। তাঁর বহুদিনের স্বপ্নকে সত্যি করবার পথে সঙ্গে পেয়েছিলেন ছাত্র অমূল্যচরণ বসুকে, যিনি ছিলেন একজন প্রতিষ্ঠিত ডাক্তার এবং ওষুধ-বিশেষজ্ঞও। দুজনে মিলে শুরু করেন গৃহস্থালির কাজে ব্যবহৃত নানা ধরনের কেমিক্যাল তৈরির কাজ। পরের বছর কলকাতায় যখন কংগ্রেসের বার্ষিক অধিবেশন বসে, তখন সেখানে তাঁদের তৈরি নানারকম ভেষজ ওষুধ প্রদর্শিতও হয়েছিল। কিন্তু এক বছর বাদে প্লেগে আক্রান্ত হয়ে অমূল্যচরণের মৃত্যু হয়, যার পর প্রফুল্লচন্দ্র একা হাতে ব্যবসার হাল ধরেন।
নতুন শতকের গোড়ায়, এই সংস্থাটিকে একটি লিমিটেড কোম্পানির আকার দেওয়া হয়, নাম হয় বেঙ্গল কেমিক্যাল অ্যান্ড ফার্মাসিউটিক্যাল ওয়ার্ক্স প্রাইভেট লিমিটেড, তখন এর পুঁজি প্রায় দুই লক্ষ টাকা। বঙ্গভঙ্গের সময়, সেই উত্তাল স্বদেশী আন্দোলনে সরাসরি জড়িয়ে না পড়লেও প্রফুল্লচন্দ্রের কারখানার জিনিসগুলি দেশের ঘরে ঘরে ছড়িয়ে পড়তে থাকে, আর উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পায় সংস্থার লাভের অঙ্ক। উত্তর কলকাতার মানিকতলার কাছে ছিল বেঙ্গল কেমিক্যালের প্রথম কারখানা। পরের বছর ১৯০২ সালে পানিহাটিতে বেঙ্গল কেমিক্যাল প্রায় পঁয়তাল্লিশ একর জায়গা কেনে, ওখানে আর একটি ফ্যাক্টরি বানানো হয়। আরও কয়েক বছর পর ১৯৩৮ সালে বোম্বাইয়ে সংস্থার তৃতীয় কারখানাটি স্থাপিত হয়। আর চতুর্থ কারখানাটি কাজ শুরু করে কানপুরে, ততদিনে অবশ্য প্রফুল্লচন্দ্র প্রয়াত। সে সময় এই কারখানাগুলিতে বহু রকমের ওষুধ তৈরি হত – যার মধ্যে সিপ্রোবেন, কুইনাইন, নিমুসেট, রেমক্স, বেঞ্জেসিক, ক্লোরোকুইন এরকম কিছু উদাহরণ। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর সেনাবাহিনির মধ্যে নানারকম ওষুধ এবং চিকিৎসা-সামগ্রীর চাহিদা প্রচুর বেড়ে যায়, যার জোগান দেয় বেঙ্গল কেমিক্যাল।
বিশিষ্ট সাহিত্যিক রাজশেখর বসু, যিনি পরশুরাম নামেই বেশি পরিচিত, এই সংস্থার ম্যানেজিং ডিরেক্টর হিসেবে কাজ করেছিলেন দীর্ঘকাল।
১৯৪৪ এ প্রফুল্লচন্দ্রের মৃত্যুর পর এই প্রতিষ্ঠানের হাল খারাপ হতে শুরু করে। যদিও কারখানায় উৎপাদন বন্ধ হয়নি কখনও, কিন্তু কর্মচারী এবং প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের অদক্ষতার কারণেই এই সংস্থার ক্ষতির পরিমাণ ক্রমবর্ধমানের পথে যায়। ষাট-সত্তরের দশকে নানারকম ওষুধ, ন্যাপথালিন, বিখ্যাত হাতুড়িমার্কা ফিনাইল এক্স – এসব তৈরি হত এখানে। আশির দশকে এই কোম্পানিকে সরকার অধিগ্রহণ করে। কিন্তু তাতেও বেঙ্গল কেমিক্যালের হৃতগৌরব ফেরানো যায়নি।
অবশেষে ২০১৬-১৭ থেকে এই সংস্থা ঘুরে দাঁড়ায়। নতুন ভাবে প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে শুরু করে বিজ্ঞাপন। ম্যানেজমেন্ট বদ্ধপরিকর হয় বেঙ্গল কেমিক্যালের হৃত গৌরব ফিরিয়ে আনতে হবে। ষাট বছর পরে প্রথমবার লাভ করে চার কোটি টাকা। অথচ তার আগের তিন বছরে ক্ষতির অঙ্ক ছিল ছত্রিশ কোটি, সতেরো কোটি, নয় কোটি – যথাক্রমে।
বছর দুয়েক আগে, করোনা ভাইরাসের বাড়বাড়ন্তের সূচনাকালে আমরা দেখেছিলাম এই প্রতিষ্ঠানকে আবার খবরের শিরোনামে উঠে আসতে, সৌজন্যে হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন নামে এক রাসায়নিক, যা আসলে ব্যবহৃত হত ম্যালেরিয়ার ওষুধ হিসেবে। করোনা আক্রান্তদের হাসপাতালের আইসিইউতে থাকবার সময়কে কমিয়ে এনেছিল এই ওষুধ। বিদেশের বহু জায়গা থেকেও এর চাহিদার খবর আসতে থাকে, আর তখন বেঙ্গল কেমিক্যালই ছিল ভারতের একমাত্র কোম্পানি, যারা এই ওষুধ তৈরির অনুমতি পেয়েছিল ড্রাগ কন্ট্রোলারের দপ্তর থেকে।
প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের স্বপ্ন বেঙ্গল কেমিক্যাল গর্বের এক প্রতিষ্ঠান – যা প্রতিনিয়ত বাঙালিকে অনুপ্রাণিত করে উদ্যোগী হতে। তাঁর আদর্শ, বাংলা চর্চা, স্বদেশী মনোভাব, বাহুল্য – বর্জিত জীবন এবং অবশ্যই বিজ্ঞান চর্চা সব মিলিয়ে তিনি রেনেসাঁ সময়ের এক অন্যতম প্রাতঃস্মরণীয় মনীষী – তাঁর সম্পর্কে যত বেশি প্রচার হবে তত আমাদেরই মঙ্গল হবে।
তথ্যসূত্র : বই – আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায় : ড. সন্তোষকুমার ঘোড়ই। আত্মচরিত : আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়। এবং বিভিন্ন পত্রপত্রিকা।
এই পৃষ্ঠাটি লাইক এবং শেয়ার করতে নিচে ক্লিক করুন
এই গবেষণা মূলক লেখার জন্য রূপাকে অনেক ধন্যবাদ। অনেক না জানা কথা জানালেন। এই রকমের আরও লেখা চাই।