অমৃতশোক
বেনজির শিকদার
তোমার আঙুলের স্পর্শে বাজুক এ দেহখানি।
ব্যাঘ্র ঠোঁটের আপ্যায়নে থামিয়ে দাও ভূগোল কোলাহল।
শীতলতার কাছে আত্মসমর্পণ করে
গাণিতিক নির্ভুলতায় হেসে উঠুক বাজখাঁই বিপ্লবী শরীর।
এরপর তিন তাসের খেলা শেষে—
ঝনঝন সুখে চাঁদের ব্যালকনিতে বসে এককাপ চা খাবো।
কৃষ্ণচূড়া ভোর, বউকথা কও দুপুর আর
চাঁদ-গলা রাত মিলিয়ে একরত্তিও বাজে খরচ নয়;
আমাদের বয়স বাড়বে সংযম সংক্ষেপে।
ভুলে গিয়ে ব্যয় সংকোচ, যাপনের খেরোখাতা;
যতিচিহ্নহীন নির্ভার বয়ে চলবে ইচ্ছের হরিতকী মন!
যদি ধেয়ে আসে কীর্তিনাশার দীর্ঘশ্বাস
ঘন ইথারে ভাসে অনিকেত অশুভ সাইরেন;
ভুল নাম্বারে ডায়াল করে—
ঈশ্বরকে খুব করে শুনিয়ে দেবো প্রেমিকের অভিশাপী ভাষণ।
ভালোবাসার কারবার তো জীবনের সবটুকু দিয়ে!
দুজনের যৌথ প্রয়াস আর
পৌনঃপুনিক অঙ্গীকারে নেভাতে সবটুকু গনগনে আগুন—
এইসব আটপৌরে ইচ্ছেগুলোর একটা সংসার হোক।
শুদ্ধপ্রেম তো অনেক হলো, এবার নরক ছুঁয়েই হোক অমৃতশোক।
বেনজির শিকদার
তোমার আঙুলের স্পর্শে বাজুক এ দেহখানি।
ব্যাঘ্র ঠোঁটের আপ্যায়নে থামিয়ে দাও ভূগোল কোলাহল।
শীতলতার কাছে আত্মসমর্পণ করে
গাণিতিক নির্ভুলতায় হেসে উঠুক বাজখাঁই বিপ্লবী শরীর।
এরপর তিন তাসের খেলা শেষে—
ঝনঝন সুখে চাঁদের ব্যালকনিতে বসে এককাপ চা খাবো।
কৃষ্ণচূড়া ভোর, বউকথা কও দুপুর আর
চাঁদ-গলা রাত মিলিয়ে একরত্তিও বাজে খরচ নয়;
আমাদের বয়স বাড়বে সংযম সংক্ষেপে।
ভুলে গিয়ে ব্যয় সংকোচ, যাপনের খেরোখাতা;
যতিচিহ্নহীন নির্ভার বয়ে চলবে ইচ্ছের হরিতকী মন!
যদি ধেয়ে আসে কীর্তিনাশার দীর্ঘশ্বাস
ঘন ইথারে ভাসে অনিকেত অশুভ সাইরেন;
ভুল নাম্বারে ডায়াল করে—
ঈশ্বরকে খুব করে শুনিয়ে দেবো প্রেমিকের অভিশাপী ভাষণ।
ভালোবাসার কারবার তো জীবনের সবটুকু দিয়ে!
দুজনের যৌথ প্রয়াস আর
পৌনঃপুনিক অঙ্গীকারে নেভাতে সবটুকু গনগনে আগুন—
এইসব আটপৌরে ইচ্ছেগুলোর একটা সংসার হোক।
শুদ্ধপ্রেম তো অনেক হলো, এবার নরক ছুঁয়েই হোক অমৃতশোক।
এই পৃষ্ঠাটি লাইক এবং শেয়ার করতে নিচে ক্লিক করুন