একান্ত গোপনীয়
শর্মিষ্ঠা বাগ
সে কত অনন্ত আলোকবর্ষ ধরে প্রসাধনহীন
আমি সমস্ত বর্ষণ আটকে রেখেছি
নিজ তনু জুড়ে।
সেইসব বর্ষণ ধারাপাত পান করে নিতে
কখনো কোন মেঘদূত আসেনি
মাটি ফুঁড়ে।
আমাদের এখন লিমিটেড স্কোয়ারফুটে বাস,
ছাদের ঘর, চিলেকোঠা, সিঁড়ির তলা
সব উধাও।
আছে শুধু সুউচ্চ মনের জানালা,
কাল মাঝরাতে, সেই জানালায়
ত্রয়োদশীর চাঁদ অপেক্ষায় ছিল আমার নির্দেশের।
গাঢ় চুম্বন ওষ্ঠে এঁকে পৌষের রোদ্দুর মাখা
স্বরে,সে শোনাল, সাদা কাশফুলের দল
নীলবর্ণ ধারণ করেছে, আমার প্রতীক্ষায়।
এই ভাটিয়ালীসম আনন্দ সংবাদে আমি
সামান্য জলকণা, মনে মনে চিৎকার করে বলি_
“চাঁদ যেদিন তুমি আমার দীঘিজলে
তোমার প্রতিবিম্ব দেখতে পাবে, সেদিন
আমার সকল অশ্রু বাস্প হয়ে আশ্রয় নেবে
তোমার ফুসফুসে।
আমার চোখের সমস্ত অনির্দেশ আসলে
এক অসমাপ্ত পান্ডুলিপিকে
সমাপ্তির ইশারা জানায়।”
শর্মিষ্ঠা বাগ
সে কত অনন্ত আলোকবর্ষ ধরে প্রসাধনহীন
আমি সমস্ত বর্ষণ আটকে রেখেছি
নিজ তনু জুড়ে।
সেইসব বর্ষণ ধারাপাত পান করে নিতে
কখনো কোন মেঘদূত আসেনি
মাটি ফুঁড়ে।
আমাদের এখন লিমিটেড স্কোয়ারফুটে বাস,
ছাদের ঘর, চিলেকোঠা, সিঁড়ির তলা
সব উধাও।
আছে শুধু সুউচ্চ মনের জানালা,
কাল মাঝরাতে, সেই জানালায়
ত্রয়োদশীর চাঁদ অপেক্ষায় ছিল আমার নির্দেশের।
গাঢ় চুম্বন ওষ্ঠে এঁকে পৌষের রোদ্দুর মাখা
স্বরে,সে শোনাল, সাদা কাশফুলের দল
নীলবর্ণ ধারণ করেছে, আমার প্রতীক্ষায়।
এই ভাটিয়ালীসম আনন্দ সংবাদে আমি
সামান্য জলকণা, মনে মনে চিৎকার করে বলি_
“চাঁদ যেদিন তুমি আমার দীঘিজলে
তোমার প্রতিবিম্ব দেখতে পাবে, সেদিন
আমার সকল অশ্রু বাস্প হয়ে আশ্রয় নেবে
তোমার ফুসফুসে।
আমার চোখের সমস্ত অনির্দেশ আসলে
এক অসমাপ্ত পান্ডুলিপিকে
সমাপ্তির ইশারা জানায়।”
এই পৃষ্ঠাটি লাইক এবং শেয়ার করতে নিচে ক্লিক করুন