কিছু খাবার আছে যা কলকাতার নিজস্ব। সব জায়গাতেই এমন থাকে। স্ট্রীট ফুড বা রেস্তোরাঁর। আজ এই কোভিড নাইন্টিনের কোপে পড়ে পৃথবী জোড়া লকডাউন থেকে ভারত বা কলকাতাও কিন্তু গা বাঁচাতে পারে নি। এও এক বিশ্বায়ন। সমস্ত পৃথিবীটা আজ এক আতঙ্কের প্ল্যাটফর্মে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছে সেই নিরাময় ট্রেনের। কেউ জানে না এর পর কী? তবে এটা ঠিক যে এই সংকটকালে অনেক সৃষ্টি হবে। বলা যায় না, পরবর্তী সময়ে তা হয়তো নাম নেবে করোনা সাহিত্য, করোনা ফিল্ম, করোনা ফুড, করোনা স্টাইল। ঠিক যেমন বিশ্বজুড়ে বদল দেখেছিল মানুষ তার প্রাত্যহিক জীবনযাত্রায় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে। জামা-কাপড়, হেয়ার স্টাইল, ঘর-বাড়ি, ইস্কুল, পাঠ্য বিষয়। আজও বিশ্বসাহিত্যে সেরা যা কিছু তা ঐ বিশ্বযুদ্ধের সময়ে অথবা তার পরে পরেই লেখা। ঐ গভীরতা বা উচ্চতাকে আর ছোঁয়া যায় নি। আজও বিশ্বযুদ্ধকালীন বিষয় নিয়ে সিনেমার দর্শকসংখ্যা প্রচুর। ধরুন সাধারণ স্লাইসড ব্রেড। আমাদের রোজকার সকালের প্লেটের। তার সূচনা কিন্তু ঐ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সৈন্যদের জন্য। ক্যান্ড ফুড, চিপ্স অথবা চীটোস, এবং ইন্সট্যান্ট কফি। রসবতীর ধারণা নতুন রান্নাবান্না তো আসবেই, তার সাথে সাথে বাইরের খাবার না খাওয়া এবং প্রিয় খাবারগুলো নিজের রান্নাঘরে বানিয়ে পরিবেশন এটাও আসতে চলেছে। মানুষ আর রিস্ক নিতে পারবে না।
এই পৃষ্ঠাটি লাইক এবং শেয়ার করতে নিচে ক্লিক করুন
বাঙালি নারীর ক্রিয়েটিভিটি,র অনেক টা জায়গা জুড়ে রয়েছে এই রান্নাবান্না এবং যা সকলের কাছেই বেশ পছন্দের এই লকডাউনে এই রকম রেসিপি জাস্ট মন ভরিয়ে দিল, খুব সুন্দর