ফুলকে অভিপ্রায়
বাহাস আলগা করার
লেজ থেকে নিজের শরীর আলগা
এবং
মুঠি থেকে ফল শিথিল করবার
এই ম্যাজিক-শর্ত
একদিন তোমার ইচ্ছা-স্বাস্থ্য
বীজপন্থি করবে
তুমি পাহাড় থেকে পাহাড়
পরবর্তী উচ্চধাপ-নিম্নস্তর
পাতা—কাণ্ড—শাখা
যথারীতি
মানুষের ভেতরের ব্যাখ্যা উদলা
স্বীকার্য, আকাঙ্ক্ষাগুচ্ছের হৃৎপিণ্ডে চক্রকদোষ
দেখা দেবে
তবু চার অধ্যায়ে শীর্ষমুকুল
সংক্ষেপে তুমি
লেজ-নাড়া জাতীয় ক্রিয়ার দৃষ্টান্ত
প্রস্তাবকারী
ফিউশন—ক্যারিওগ্যামি—প্লাজমোগ্যামি
সবই দেহযুক্ত আমার ভেতর।
ঘণ্টা—যখন বাজে
শব্দ—যখন স্পন্দ
ঢেউ জল মন শরীর অসীম
ব্যবধান পরবর্তী ত্রিমাত্রিক কম্পন
এই যে—
চতুর্থ এর সৌন্দর্য
উৎপাদন এবং কার্যনীতি
তুমি—
সময়ের কেন্দ্রে
মাধুরীক্ষেত্র
আমি—
কম্পনের বিম্ব এবং সাম্য
পর্যায়ক্রমে গতি ও বিরাম
বর্গের চারপাশে ঝিঁঝি
এমন
ছুটি অথবা মুক্তির অভিমুখ
করে রেখেছে একে-ওকে, আমাকে-তোমাকে।
এত ফল, এত মুকুল!
রটে যায় অথচ নাচ আর নাচি চারদিক
ফুল তো সবদিক ধূ-ধূ—কোথাও শিরোনাম নেই যে!
এইপাশে আরও অধিকার—ওইপাশে গাছের মনোরোগ
অমন বিকালে প্রাণদের সঙ্গে মেয়েদের ডগোমগো খেলাধুলা!
ফলন-সূত্রে
আমি ভাঙ্গা ভাঙ্গা ডাল কুড়াই সুখের হাড় খুঁটি
ভেতর সিরসির—ডৌলের ভারে উপচে পড়ে নাচের ধিক্কার।
যাই—সর্বোচ্চ—এখান থেকে ওখানে
বরাবর পর্যন্ত
মৌ যতদূর চাক অব্দি
এই বাসাবদল মন করে, পাদ্বয় যোগ দেয়
অতঃপর চাকা কিংবা ঘোড়া অথবা জলপায়রা
দফতরে এসেছে চাঁদ—জানলা ভেঙে—ভুলপথ!
তুমি তো দেশ—তুমি ইশতেহার—তুমি অন্য দূরবর্তী!
বাঁ থেকে ডান—দক্ষিণ হয়ে উত্তর—আকাশ-পাতাল
—যাই—
—ছুটি—
—অবসর—
টিফিন শেষ হলে আমাদের নিদ্রার দরকার পড়বে!
এই পৃষ্ঠাটি লাইক এবং শেয়ার করতে নিচে ক্লিক করুন